শহীদ জিয়া এবং বেগম জিয়ার জনপ্রিয়তার নেপথ্যে ছিল সুস্পষ্ট আদর্শ ও রাজনীতি

Daily Inqilab মোবায়েদুর রহমান

২২ এপ্রিল ২০২৫, ১২:০৪ এএম | আপডেট: ২২ এপ্রিল ২০২৫, ১২:০৪ এএম

দিন যতোই গড়িয়ে যাচ্ছে ততোই নির্বাচনের আওয়াজ জোরদার হচ্ছে। নির্বাচনের দাবি প্রথম তুলেছিল বিএনপি, ইন্টারিম সরকার শপথ নেওয়ার তিন দিনের মাথায়। তারপর সাড়ে ৮ মাস অতিক্রান্ত হলো। স্বাভাবিক কারণেই নির্বাচনের আওয়াজ জোরদার হচ্ছে। গণতন্ত্রে নির্বাচন হবে, এটিই তো স্বাভাবিক। তারপরেও দেখা যাচ্ছে, এই বিষয়টি নিয়ে বেশ দেন দরবার হচ্ছে। সরকার এবং একাধিক রাজনৈতিক দলের মধ্যে ভুল বোঝাবুঝিরও সৃষ্টি হচ্ছে। নির্বাচন নিয়ে এত কথা হচ্ছে কেন?


কারণ, নির্বাচন ইস্যুতে ঢুকে পড়েছে আরও তিনটি ইস্যু। একটি হলো, সংস্কার। দ্বিতীয়টি হলো, জুলাই গণহত্যা, আয়নাঘর তথা গুম ও খুন, বিডিআর ম্যাসাকার, শাপলা ম্যাসাকার প্রভৃতি গণহত্যার বিচার। তৃতীয়টি হলো, এমন একটি বন্দোবস্ত করা যেন ভবিষ্যতে অন্য কেউ এসে আর ফ্যাসিবাদ বা স্বৈরতন্ত্র বা কর্তৃত্ববাদ কায়েম করতে না পারে। নির্বাচন নিয়ে এগুলোই হলো Bone of Contention, অর্থাৎ মতদ্বৈধতার কেন্দ্রবিন্দু। 


প্রথমে সংস্কারের প্রশ্ন। সকলের হয়তো স্মরণ আছে যে, প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূস বলেছিলেন যে, জুলাই অভ্যুত্থান হয়েছিল একটি ফ্যাসিবাদি স্বৈরাচারের বিরুদ্ধে। সুতরাং, আমাদের রাজনীতিতে এমন একটি ব্যবস্থা থাকতে হবে যেটি থাকলে ভবিষ্যতে স্বৈরাচার যেন কোনো ফাঁক-ফোকড় দিয়ে ঢুকতে না পারে। এজন্য রাষ্ট্র যন্ত্রের বা Statecraft এর আমূল সংস্কার। এজন্য তিনি ১১টি সংস্কার কমিশন গঠন করেছিলেন। এর মধ্যে বেশ কিছু কমিশন তাদের রিপোর্ট দিয়েছে। ইন্টারিম সরকার একটি মতৈক্য কমিশনও গঠন করেছে, যার সভাপতি প্রধান উপদেষ্টা নিজে এবং সহ-সভাপতি হলেন, সংস্কার কমিশনের চেয়ারম্যান বিশিষ্ট রাষ্ট্রবিজ্ঞানী ড. আলী রিয়াজ। সংস্কার কমিশন যে সব সুপারিশ করেছে সেসব সুপারিশের মধ্য থেকে যেসব বিষয়ে ঐক্যমত প্রতিষ্ঠিত হবে সেসব বিষয় অন্তর্ভুক্ত করে প্রণীত হবে জুলাই চার্টার বা জুলাই সনদ। এরপর দেশ নির্বাচনের দিকে এগিয়ে যাবে।


বলা বাহুল্য, সংস্কার সময়সাপেক্ষ বিষয়। তাই বিএনপি দাবি করেছে যে, সংস্কার করার জন্য নির্বাচন অনির্দিষ্টকালের জন্য ঝুলে থাকতে পারে না। সংস্কারও হবে, পাশাপাশি নির্বাচনও হবে। বিএনপির অবস্থান হলো, নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য যে ন্যূনতম সংস্কার প্রয়োজন সেটুকু সংস্কার করে নির্বাচন দেওয়া হোক। বিএনপির মতে, এই মিনিমাম সংস্কার করে নির্বাচন ডিসেম্বরের মধ্যেই করা যায়। ডিসেম্বরের মধ্যেই নির্বাচন করার দাবিতে বিএনপি সেদিন ৭ সদস্য নিয়ে প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূসের সাথে বৈঠক করে। কিন্তু ড. ইউনূস তাদের দাবিতে সম্মত হননি। তিনি বলেছেন, ডিসেম্বর থেকে পরবর্তী বছরের জুনের মধ্যে যে কোনো সময় নির্বাচন হতে পারে।


বাংলাদেশের রাজনীতিতে আরেক অংশীজন হলো জামায়াতে ইসলামী। তার সর্বশেষ অবস্থান হলো, মৌলিক সংস্কারগুলো দৃশ্যমান হতে হবে। একই সাথে বিভিন্ন বিচারও দৃশ্যমান হতে হবে। এটুকু সময় সরকারকে দিতে হবে। এটি যদি ডিসেম্বরের আগে করা যায় তাহলে ডিসেম্বরের আগেই ইলেকশন হবে। আর যদি ডিসেম্বরের মধ্যে না হয় তাহলে ডিসেম্বরের পর আরও কিছু সময় দিতে হবে। 


তৃতীয় অংশীজন হলো, এনসিপি বা জাতীয় নাগরিক পার্টি। এই পার্টির যারা হর্তাকর্তা এবং সংগঠক তারা হাসিনা সরকার উৎখাতে পরিচালিত গণঅভ্যুত্থানের নেতৃত্ব দিয়েছেন। নির্বাচন সম্পর্কে তাদেরও বক্তব্য আছে। সর্বশেষ ১৯ এপ্রিল তাদের যে অবস্থান সেখান থেকে জানা যায় যে, বিচার এবং সংস্কার দৃশ্যমান করার মধ্য দিয়ে নির্বাচনের দিকে অগ্রসর হওয়া প্রয়োজন। নির্বাচন অবশ্যই হতে হবে, তবে তার আগে বিচার এবং সংস্কার দৃশ্যমান করতে হবে। এ জন্য যেটুকু সময় প্রয়োজন সেটি সরকার পেতে পারে। 


এসব আলোচনার মধ্যে এনসিপি কয়েকটি নতুন বিষয় এনেছে। তার মতে, বর্তমান মুজিববাদী সংবিধানের মধ্যেই রয়েছে ফ্যাসিবাদী স্বৈরতন্ত্রের বীজ। তাই এই সংবিধান সংশোধন করে নয়, নতুন সংবিধান রচনা করতে হবে। সেজন্য প্রয়োজন পার্লামেন্ট নির্বাচনের আগে গণপরিষদ গঠনে নির্বাচন। তার মতে, ঐ গণপরিষদ জন্ম দেবে দ্বিতীয় রিপাবলিকের।


॥দুই॥

বাংলাদেশের রাজনীতিতে বর্তমানে আওয়ামী লীগ অপ্রাসঙ্গিক হওয়ায় এখন বৃহত্তম রাজনৈতিক দল হলো, বিএনপি। ইন্টারিম সরকারও এটা বোঝে এবং সেই অনুযায়ী বিএনপিকে যথাযথ গুরুত্বও দেওয়া হচ্ছে। ভোটের রাজনীতিতে কার মনে কী লুকিয়ে আছে সেটি বলা মুশকিল। আওয়ামী লীগ দ্বিতীয় মেয়াদে ক্ষমতায় এসেছে ২০০৮ সালের ২৯ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত নির্বাচনে। অনেকে বলেন যে, ২০০৮ সালের নির্বাচনটি নাকি হয়েছিল ফ্রি এ্যান্ড ফেয়ার। কিন্তু সেটিও যে ছিল ম্যানিপুলেটেড ইলেকশন সেটি দালিলিক প্রমাণসহ পরবর্তী কোনো একটি লেখায় আমি উপস্থাপন করবো, ইনশাআল্লাহ। 


নির্বাচনে জয়লাভ করার পর শেখ হাসিনার মন্ত্রিসভা শপথ গ্রহণ করে ২০০৯ সালের ৫ জানুয়ারি। সেই থেকে ২০২৫ সালের ৫ অগাস্ট পর্যন্ত শেখ হাসিনা এক টানা বাংলাদেশের ক্ষমতায় ছিলেন। দেশের সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষ মনে করেন যে, ২০০৮ সালের ডিসেম্বরে অনুষ্ঠিত নির্বাচনের ফলাফল আজ আর প্রযোজ্য নয়। অর্থাৎ শতকরা হিসাবে ২০০৮ সালের ডিসেম্বরে আওয়ামী লীগ, বিএনপি, জামায়াত প্রভৃতি দল মোট প্রদত্ত ভোটের যে কয় শতাংশ পেয়েছিল আজকের পরিবর্তিত প্রেক্ষাপটে সেই শতাংশ আর খাটবে না। এখন প্রদত্ত ভোটের রেখাচিত্র বদলে যাবে। সুতরাং ভোটের ৮ মাস আগে (ডিসেম্বরে ভোট হবে ধরে নিয়ে) বা ১৪ মাস আগে (জুন মাসে ভোট হবে ধরে নিয়ে) কোন দল কত শতাংশ ভোট পাবে বা কোন দল পার্লামেন্টে বা গণপরিষদে কতটি আসন পাবে সে সম্পর্কে অগ্রিম পূর্বাভাস এই মুহূর্তে দেওয়া সমীচিন হবে না। তবে বিএনপি যেহেতু এই মুহূর্তে দেশের বৃৃহত্তম দল তাই সচেতন মানুষ মনে করেন যে, সামনের ইলেকশনে বিএনপিই মেজরিটি পাবে। তবে দুই তৃতীয়াংশ মেজরিটি পাবে কিনা সেটা এই মুহূর্তে বলা সম্ভবও নয়, সমীচিনও নয়। আগামী ৮ মাসে বা ১৪ মাসে দেশের রাজনীতি, অর্থনীতি এবং আন্তর্জাতিক দৃশ্যপটে অনেক পরিবর্তন ঘটতেও পারে। সেই আলোকে কোনো দল বা জোটকে ভোট দেওয়ার ব্যাপারে জনমানস প্রভাবিত হতেও পারে। 


তবুও বিদ্যমান পরিস্থিতিতে বিএনপি মেজরিটি পাচ্ছে, এটি আমরা ধরে নিচ্ছি। সেটি ধরে নিয়েই বিএনপি সম্পর্কে আমাদের দুটি কথা। দুটি কথা এজন্যই বলতে হচ্ছে যে, আজকের বিএনপিকে দেখে মনে হচ্ছে না যে, এটি শহীদ জিয়ার বিএনপি। একটি বিষয় বিস্মৃত হলে চলবে না যে, জেনারেল জিয়া যখন দল গঠন করেন তখন উদ্যোগটি তিনি একাই গ্রহণ করেছিলেন। তার পেছনে কিন্তু ছিল মুজিব সরকারের পট পরিবর্তন এবং আওয়ামী লীগের মতো একটি বিশাল এবং সুসংগঠিত রাজনৈতিক দলের প্রেক্ষাপট। তার পরেও শহীদ জিয়া অত্যন্ত স্বল্পকালের মধ্যে এত বিশাল একটি দল গঠন করতে পারলেন কিভাবে? 


১৯৮১ সালের ৩০ মে প্রেসিডেন্ট জিয়া আততায়ীর গুলিতে শহীদ হন। তখন বিএনপির হাল ধরেন তার বিধবা পতœী বেগম খালেদা জিয়া। লক্ষ করার বিষয় হলো এই যে, বেগম খালেদা জিয়া তখন পর্যন্ত ছিলেন নেহায়েতই একজন গৃহবধূ। সেই গৃহবধূ সদ্য রাজনীতিতে পা ফেলেও কীভাবে দলটিকে সংহত রাখলেন এবং দলটির আরও সম্প্রসারণ ঘটালেন?


॥তিন॥

শুধু তাই নয়, ১৯৯১ সালের নির্বাচনে সম্ভবত বিএনপি নিজেও ভাবতে পারেনি, যে তারা নির্বাচনে জিতে সরকার গঠন করবে। আওয়ামী লীগের মতো বিশাল এবং প্রাচীন একটি দল বিএনপির মতো তুলনামূলকভাবে কম অভিজ্ঞ একটি দলের নিকট পরাজিত হবে, এটা কি কেউ ভাবতে পেরেছিলেন? কিন্তু সেই অসম্ভবই সম্ভব হয়েছিল সেদিন। এর কারণ, শহীদ জিয়া আবির্ভূত হয়েছিলেন সময়ের সন্তান হিসাবে। সমাজতন্ত্র, ধর্মনিরপেক্ষতা ও বাঙ্গালী জাতীয়তাবাদের নামে শেখ মুজিব তার সাড়ে তিন বছরের রাজত্বে সদ্য স্বাধীনতা প্রাপ্ত দেশের সাড়ে ৭ কোটি (সেই সময়কার হিসাব) মানুষের আশা আকাক্সক্ষাকে চূরমার করে দিয়েছিলেন। সমাজতন্ত্রের নামে রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানসমূহের বল্গাহীন লুণ্ঠন, ধর্ম নিরপেক্ষতার নামে ইসলামী দলসমূহকে নিষিদ্ধ করে কমিউনিস্ট রাজনীতি করার অনুমতি দান এবং বাঙ্গালী জাতীয়তাবাদ ও সংস্কৃতির নামে তিনি ভারতের হিন্দুত্ববাদী সংস্কৃতি চাপিয়ে দিচ্ছিলেন।

 
নোবেল বিজয়ী অর্থনীতিবিদ ড. অমর্ত্য সেনের মতে, চরম অর্থনৈতিক অব্যবস্থাপনার ফলে ১৯৭৪ সালে বাংলাদেশে দেখা দেয় ভয়াবহ দুর্ভিক্ষ। এই দুর্ভিক্ষে মারা যান লাখ লাখ মানুষ। এই ঢাকার বিভিন্ন রাজপথে সেদিন দেখা গেছে, অনাহারে মরে যাওয়া মানুষের লাশ। বাকশাল কায়েমের মাধ্যমে নিয়মতান্ত্রিক পথে সরকার পরিবর্তনের সব পথ অবরুদ্ধ করা হয়েছিল। এসবের পরিণতিতে একটি অস্বাভাবিক পন্থায় সরকারের পতন ঘটে।


॥চার॥

এমন পটভূমিতে ক্ষমতা গ্রহণের পর তদানীন্তন জেনারেল জিয়া জনগণের নাড়ির স্পন্দন শুনতে পান। সেই স্পন্দনের সাথে মিল রেখে সংবিধানের শুরুতে উৎকীর্ণ হয় ‘বিসমিল্লাহির রাহমানির রহিম’। ৫ম সংশোধনীর মাধ্যমে তিনি সংবিধানে সমাজতন্ত্রের পরিবর্তে স্থাপন করেন সামাজিক ন্যায়বিচার, ধর্ম নিরপেক্ষতার পরিবর্তে স্থাপন করেন আল্লাহর প্রতি অবিচল আস্থা। ভারতনির্ভর (Indocentric) পররাষ্ট্রনীতির পরিবর্তে মুসলিম উম্মাহর সাথে সৌভ্রাতৃত্বের নীতিকে অগ্রাধিকার দেন। চীন, রাশিয়া, আমেরিকা ও ভারত- কারো প্রতি পক্ষপাতিত্ব না করে সার্বভৌম সমতার ভিত্তিতে জিয়া তার পররাষ্ট্রনীতি প্রণয়ন করেন। জাতীয়তাবাদের ক্ষেত্রে বাঙ্গালীত্বের সাথে তিনি যুক্ত করেন ইসলামী মূল্যবোধ। সোজা কথা, শহীদ জিয়ার রাষ্ট্রীয় নীতিতে ছিল (Idealism and Pragmatism), অর্থাৎ আদর্শবাদিতা এবং বাস্তববাদীতা। এগুলিই ছিল জিয়ার অভূতপূর্ব সাফল্যের চাবি কাঠি। জিয়ার আদর্শ নিষ্ঠার সাথে অনুসরণ করেছেন গণতন্ত্রের মানস কন্যা বেগম খালেদা জিয়া।


আজকের বিএনপিকে আত্মানুসন্ধান (Soul Searching) করতে হবে, আজকের বিএনপি কি শহীদ জিয়ার বিএনপি? আজকের বিএনপি কি বেগম জিয়ার বিএনপি? উত্তর হলো, এই বিএনপি সেই বিএনপি নয়। আজকের বিএনপি হলো হরি ঘোষের গোয়াল। এই মুহূর্ত পর্যন্ত বিএনপির বিকল্প মানুষ খুঁজে পায়নি। তাই বিএনপি সম্ভবত আগামী নির্বাচনে জয়লাভ করতে পারে। জয়লাভের পর মানুষ বিএনপি সরকারের মধ্যে খুঁজবে শহীদ জিয়ার প্রতিচ্ছবি। খুঁজবে বেগম জিয়ার প্রতিচ্ছবি। না পেলে বিএনপি থেকে মুখ ফিরিয়ে নেবে। শূন্যস্থান কখনো শূন্য থাকে না। কেউ না কেউ সেটি পূরণ করে। এক্ষেত্রেও তার ব্যতিক্রম হবে না।
Email:journalist15@gmail.com

 

 


বিভাগ : সম্পাদকীয়


মন্তব্য করুন

HTML Comment Box is loading comments...

এই বিভাগের আরও

কৃষকের পণ্যের ন্যায্যমূল্য নিশ্চিত করতে হবে
ঢাকাকে বেহাল অবস্থা থেকে উদ্ধার করতে হবে
মহান মে দিবস
বাঁধের বিপরীতে বাঁধই হতে পারে ভারতের সাথে পানি সমস্যার সমাধান
বিজেপির আগ্রাসী সাম্প্রদায়িক রাজনীতি ভারতের জন্য বুমেরাং হবে
আরও
X

আরও পড়ুন

কাশ্মীর হামলার গোপন নথি ফাঁস! সরাসরি জড়িত ভারত, কি বলছে আন্তর্জাতিক গণমাধ্যম?

কাশ্মীর হামলার গোপন নথি ফাঁস! সরাসরি জড়িত ভারত, কি বলছে আন্তর্জাতিক গণমাধ্যম?

গাজা সাংবাদিকদের জন্য বিশ্বের সবচেয়ে বিপজ্জনক স্থান: আরএসএফ

গাজা সাংবাদিকদের জন্য বিশ্বের সবচেয়ে বিপজ্জনক স্থান: আরএসএফ

বাংলাদেশ সীমান্তে ভারতীয় নিরাপত্তা জোরদার, শুরু যৌথ টহল

বাংলাদেশ সীমান্তে ভারতীয় নিরাপত্তা জোরদার, শুরু যৌথ টহল

মোদির কাশ্মীর ষড়যন্ত্র প্রকাশ করলো আল-জাজিরা

মোদির কাশ্মীর ষড়যন্ত্র প্রকাশ করলো আল-জাজিরা

মহেশপুর সীমান্তে আবারো বিএসএফের গুলিতে এক বাংলাদেশী আহত

মহেশপুর সীমান্তে আবারো বিএসএফের গুলিতে এক বাংলাদেশী আহত

আনোয়ারায় সিইউএফএল বাজারে আগুন, পুড়ল দুই দোকান

আনোয়ারায় সিইউএফএল বাজারে আগুন, পুড়ল দুই দোকান

আড়াইহাজারে ডাকাতি, টাকা ও স্বর্ণালংকার লুট

আড়াইহাজারে ডাকাতি, টাকা ও স্বর্ণালংকার লুট

এরদোয়ানকে অপমানের অভিযোগে সুইডিশ সাংবাদিকের ১১ মাস কারাদণ্ড

এরদোয়ানকে অপমানের অভিযোগে সুইডিশ সাংবাদিকের ১১ মাস কারাদণ্ড

সোমবার দেশে ফিরবেন খালেদা জিয়া

সোমবার দেশে ফিরবেন খালেদা জিয়া

জেনেভা আলোচনায় সাইপ্রাসে নতুন সমাধানের ইঙ্গিত

জেনেভা আলোচনায় সাইপ্রাসে নতুন সমাধানের ইঙ্গিত

বনানীতে বেপরোয়া গাড়ির চাপায় প্রাণ গেল পথচারীর

বনানীতে বেপরোয়া গাড়ির চাপায় প্রাণ গেল পথচারীর

শরীর থেকে পুরো বিচ্ছিন্ন হয়ে যাওয়া হাত অবিশ্বাস্যভাবে জোড়া লাগালো চীনের চিকিৎসকরা!

শরীর থেকে পুরো বিচ্ছিন্ন হয়ে যাওয়া হাত অবিশ্বাস্যভাবে জোড়া লাগালো চীনের চিকিৎসকরা!

আমিরাতের শাসক পরিবারের সঙ্গে ট্রাম্পের ক্রিপ্টো ফার্মের চুক্তি চূড়ান্ত

আমিরাতের শাসক পরিবারের সঙ্গে ট্রাম্পের ক্রিপ্টো ফার্মের চুক্তি চূড়ান্ত

ফাঁস হয়েছে শুটিং দৃশ্য, স্যোশাল মিডিয়ায় ভাইরাল 'তান্ডব'

ফাঁস হয়েছে শুটিং দৃশ্য, স্যোশাল মিডিয়ায় ভাইরাল 'তান্ডব'

উখিয়ায় হঠাৎ বেড়েছে খুনখারাবি: এপ্রিলে খুন ও অস্বাভাবিক মৃত্যু ১৫

উখিয়ায় হঠাৎ বেড়েছে খুনখারাবি: এপ্রিলে খুন ও অস্বাভাবিক মৃত্যু ১৫

গাজায় নতুন করে ৪ লাখ ২৩০০০ হাজার ফিলিস্তিনি বাস্তুচ্যুত

গাজায় নতুন করে ৪ লাখ ২৩০০০ হাজার ফিলিস্তিনি বাস্তুচ্যুত

গাজার যুদ্ধাহত দুই শিশু চিকিৎসার জন্য যুক্তরাজ্যে পৌঁছেছে

গাজার যুদ্ধাহত দুই শিশু চিকিৎসার জন্য যুক্তরাজ্যে পৌঁছেছে

যুক্তরাষ্ট্র-ইরান পরমাণু আলোচনা স্থগিত

যুক্তরাষ্ট্র-ইরান পরমাণু আলোচনা স্থগিত

রাজস্থানকে বিদায় করে শীর্ষে মুম্বাই

রাজস্থানকে বিদায় করে শীর্ষে মুম্বাই

উত্তরায় হোটেলে অসামাজিক কার্যকলাপ, একাধিক তরুণী আটক

উত্তরায় হোটেলে অসামাজিক কার্যকলাপ, একাধিক তরুণী আটক